logo
মেনু
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাবাংলা
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • রংপুর
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • ময়মনসিংহ
  • রাজধানী
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  • লাইফস্টাইল
  • আইন-আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • অন্যান্য...
    • অন্যরকম
    • চাকুরী সংবাদ
    • মুজিব বর্ষ
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাসের খবর
    • নারীমেলা
    • ওপার বাংলা
    • জীব বৈচিত্র্য
    • ভ্রমণ
    • শিল্প-সাহিত্য
    • মতামত
    • বিশেষ সংবাদ
    • চাকুরী সংবাদ

স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
সাপের কামড়ে বছরে দেশে ৬ হাজার মানুষের মৃত্যু

Sep 19, 2021
Share
Tweet
banglanewspaper

প্রতিবছর দেশে প্রায় ছয় হাজার মানুষ সাপের কামড়ে মারা যায় এমনটা তথ্য জানিয়ে প্রাণহানি কমাতে সব হাসপাতালে এন্টিভেনম ওষুধ সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এছাড়া সাপের বিষয়ে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে গণমাধ্যমসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

চতুর্থ আন্তর্জাতিক সর্পদংশন সচেতনতা দিবস উপলক্ষে রবিবার এক ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নিয়ে এমন তথ্য জানান মন্ত্রী।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ (নন-কমিউনিকেবল ডিজিজেস বা এনসিডি) শাখা আয়োজিত ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার খুরশীদ আলম।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, অনুমিত পরিসংখ্যান অনুসারে দেশে প্রতিবছর সাপের কামড়ে ৬ হাজার মানুষের মৃত্যু ও ৭ লাখেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়। মূলত বর্ষাকালে গ্রামের মানুষকেই সাপ কামড়ে থাকে বেশি। বর্তমানে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসার জন্য অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন ও প্রশিক্ষিত জনবল রয়েছে। তাই সাপে কাটা রোগীকে বিলম্ব না করে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে।

জাহিদ মালেক বলেন, ‘প্রতি বছর আনুমানিক সাত লাখ মানুষ সাপের কামড়ের শিকার হন। আর সাপের কামড়ে মারা যান ছয় হাজার মানুষ। সাপের কামড়ে যেন প্রাণহানি না হয়, সে জন্য উপজেলা পর্যায়সহ সবখানে এন্টিভেনম ওষুধ সরবরাহের ব্যবস্থা নিতে হবে। শুধু অ্যান্টিভেনম নিশ্চিত করলেই হবে না, পাশাপাশি প্রশিক্ষিত জনবল থাকতে হবে। মাঝে মাঝে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করতে হবে।’

সাপে কামড়ানো রোগীকে ঝাড়ফুঁক বা ওঝার কাছে নিয়ে সময় নষ্ট না করে চিকিৎসার জন্য দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসারও পরামর্শ দেন জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সাপে কামড়ানোর পর দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে এসে অপচিকিৎসায় সময় নষ্ট করলে রোগী মৃত্যুর ঝুঁকি তৈরি হয়।

জাহিদ মালেক বলেন, সাপের বাসস্থান মানুষ দখল করে নিচ্ছে। সাপের বসবাসের জায়গা আমরা রাখছি না। ফলে সাপ মানুষের বসতিতে চলে আসছে এবং তখনই দংশনের ঘটনা ঘটছে। বর্ষাকাল, বন্যা ও বৃষ্টিপাতের সময় সাপের দংশন বৃদ্ধি পায়।

মন্ত্রী আরও বলেন, দেশে বিভিন্ন ধরনের বিষধর সাপের মধ্যে কোবরা সাপ বেশি কামড়ায়। বর্ষা, বন্যা ও বৃষ্টিপাতের ফলে সাপের আবাসস্থল ভেসে গেলে সাপ মানুষের বাড়িতে চলে আসে। গ্রামের মানুষ যারা মাটিতে ঘুমায় তাদেরকে বেশি কামড়ায়। ঝোপঝাড়, জঙ্গল ও বাঁশঝাড়ে সাপ বেশি থাকায় এসব স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন মন্ত্রী।

সভায় দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে দেশে সাপে কামড়ানো রোগীদের চিকিৎসা, সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা, অপচিকিৎসা ও মানুষের মধ্যে অসচেতনতার বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এম এ ফয়েজ এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এম এ ফয়েজ বলেন, সাপে কাটা রোগীদের অপচিকিৎসারোধে প্রয়োজনে কঠোর আইন প্রণয়ণ করতে হবে। সাপে কাটা রোগীদের দ্রুততম সময়ে চিকিৎসা শুরু করা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক সময় ঝাড়ফুঁক ও ওঝার কাছে নিয়ে সময় নষ্ট করে যখন হাসপাতালে আনা হয় তখন অনেক বিলম্ব হয়ে যায়। রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয় না।

এম এ ফয়েজ বলেন, একটা সময় ছিল যখন সরকারি হাসপাতালে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে সাপে কাটা রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার সুব্যবস্থা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন সরবরাহ করা হচ্ছে। এ চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত জনবল প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেলালউদ্দিন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. সেব্রিনা ফ্লোরাসহ বিভিন্ন জেলার সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তারা বক্তব্য দেন।

সাপ মৃত্যু

পরবর্তী খবর

স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
দেশে করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৯

Apr 28, 2022
Share
Tweet
banglanewspaper

করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ১৯ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ৬২২টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৪ হাজার ৬২২টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪১ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩৬৩ জন।

দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৬৪৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ১২৭ জনের। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৯৪ হাজার ৮২০ জন।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

করোনা

পরবর্তী খবর

স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
যে বয়স থেকে নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা জরুরি

Apr 09, 2022
Share
Tweet
banglanewspaper

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা একা আসে না, ডেকে আনে আরও অনেক রকমের রোগ। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের সাম্প্রতিক রিপোর্ট বলছে, বর্তমানে গোটা বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ৫৪ কোটি।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বর্তমানে মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাস অনেকটাই বাড়িয়ে দিচ্ছে ডায়াবেটিস রোগের আশঙ্কা। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দ্রুত রোগ নির্ণয় অত্যন্ত জরুরি।

কিন্তু কোন বয়স থেকে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা দরকার? এত দিন মনে করা হতো, চল্লিশ বছরের ওপরের মানুষের ক্ষেত্রে উপসর্গ না থাকলেও প্রতি তিন বছর অন্তর ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন বলছে, তিন দশক আগেও শিশু ও তরুণ-তরুণীদের দেহে এই রোগ ছিল অত্যন্ত বিরল। কিন্তু এই তিন দশকে এই অবস্থা আশঙ্কাজনকভাবে বদলে গেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, ভারতে প্রতি ১০টি শিশুর মধ্যে এক জনের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

এই অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এখন আর ৪০ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা নয়। বয়স ২৫ পেরোলেই নিয়মিত করাতে হবে ডায়াবেটিস পরীক্ষা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস বাড়ার পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ স্থূলতা। ডব্লিউএইচও’র দাবি, প্রায় ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসের প্রাথমিক কারণ এটি। পাশাপাশি, অনিয়ন্ত্রিতভাবে প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়াও অল্প বয়সিদের মধ্যে ডায়াবেটিস বৃদ্ধির অন্যতম কারণ বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
 

ডায়াবেটিস

পরবর্তী খবর

স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
হার্ট ব্লক থেকে বাঁচতে রক্তনালি পরিষ্কার রাখতে যা খাবেন

Jan 26, 2022
Share
Tweet
banglanewspaper

সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করতে চাইলে শরীরের রক্ত বিশুদ্ধ রাখা জরুরি। পরিশোধিত তথা অক্সিজেন-সমৃদ্ধ রক্ত দেহের বিভিন্ন অংশে সরবরাহ করে ধমনী। প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দেহে গড়ে ৪.৫ থেকে ৫.৫ লিটার রক্ত থাকে। দেহের নানা অংশে অক্সিজেন বহন করে নিয়ে যাওয়া, দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং জীবাণুর সংক্রমণ ও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো কাজ করে রক্ত। ফলে যথাযথভাবে রক্ত চলাচলের গুরুত্ব অপরিসীম।

আমাদের শরীর থেকে টক্সিন অপসারণের জন্য প্রয়োজন এমন সব খাবার খাওয়া, যা রক্তকে বিশুদ্ধ রাখতে সহায়তা করে ও বিষাক্ত উপাদান শরীর থেকে বের করে দেয়। রক্ত পরিষ্কারের সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার একটা যোগসূত্র রয়েছে। আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে এমন সব খাবার, যা নিয়মিত খেলে রক্ত ভালো থাকবে।

কাঁচা রসুন

রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে বিশেষভাবে পরিচিত কাঁচা রসুন। এর মধ্যকার সালফার রক্ত থেকে টক্সিন বের করে দেয়। শক্তিশালী অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল হিসেবে কাজ করে বলে রসুন রক্ত পরিষ্কার রাখে ও রক্ত থেকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস দূর করে। রক্ত থেকে ধাতব টক্সিন দূর করতে রসুন কার্যকরী ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন রসুন খেলে ফ্রি রেডিক্যালসের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকা যায়।

কাজুবাদাম-আখরোট

কাজুবাদাম এবং আখরোট খেলে রক্ত চলাচল বেগবান হয়। ভিটামিন এ, বি, সি ও ভিটামিন ই সমৃদ্ধ বাদাম এবং ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ বাদাম খেতে হবে। বাদাম ধমনীতে প্রদাহ এবং পঁচনজনিত ক্ষয়রোধ করে রক্ত চলাচল বাড়ায়।

সাইট্রাস ফল

কমলা, লেবু এবং জাম্বুরারে আছে ভিটামিন সি এবং সুগার ও প্রদাহ কমাতে সহায়ক। ফলে রক্ত চলাচল বাড়ে। সাইট্রাস (লেবুজাতীয়) ফলে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফ্ল্যাভনয়েড। এই ফল এক বাটি করে নিয়মিত খেলে ধমনীর পথ পরিষ্কার থাকে। দেহের ওজনও কমবে।

বেরি

নিয়মিত বেরি খেলে রক্তচাপ ও রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। যা আপনার ধমনীকে পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যসম্মত রাখবে।

ফ্যাটি ফিশ

ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস। স্যামন, ম্যাক্রেল ও সার্ডিনের মতো মাছে আছে প্রদাহ-বিরোধী অসম্পৃক্ত চর্বি যা ভাস্কুলার প্রদাহ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

শণ বীজ

শণ বীজে রয়েছে ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান। যা ধমনীর পথ পরিষ্কারে সাহায্য করে।

নিম

নিম রক্তকে পরিশোধনে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্টিফাঙ্গাল ও প্রদাহরোধী উপাদান। এক কাপ হালকা গরম পানির মধ্যে এক ফোঁটা নিমের তেল দিন। প্রতিদিন পান করুন।

গাজর

গাজরের মধ্যে রয়েছে গ্লুটাথাইয়োনি। রক্ত পরিশোধন করতে সাহায্য করে এটি। এটির উপকার ভালোভাবে পেতে গাজর কাঁচা খেতে পারেন।

হলুদ

হলুদ রক্তের নালি পরিষ্কার করে এবং রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। এ জন্য নিয়মিত হলুদ দুধ খেতে পারেন।

আপেল

আপেলের মধ্যে রয়েছে আঁশ। এর মধ্যে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস। আপেল রক্তকে পরিশোধিত করে এবং শরীর সতেজ রাখে।

গ্রিন টি

দুধ চা না খেয়ে বরং গ্রিন টি খান। যা আরো বেশি স্বাস্থ্যকর এবং দেহের কার্যক্রমতে উদ্দীপিত করে। গ্রিন টি রক্তের শিরা-উপশিরাগুলোকে প্রশস্ত করে যার ফলে রক্ত প্রবাহের গতিও বাড়ে।

পানি

দেহকে সচল রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পান করতে হবে। পানি আমাদের দেহ থেকে ট্রক্সিন বা বিষ বের করে দিতে সহায়ক। আর দেহকে যে কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় এড়িয়ে রক্তচলাচল স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

আপেল সিডার ভিনেগার

স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য আপেল সিডার ভিনেগার গ্রহণ করা হয়। কিন্তু অনেকেই জানেন না রক্ত পরিষ্কার করতেও আপেল সিডার ভিনেগার খুব ভালো ভূমিকা রাখে। কাঁচা আপেল সিডার ভিনেগারে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক উপাদান, যা ইনফেকশন হতে দেয় না। লিভারকে টক্সিনমুক্ত রাখতে একগ্লাস পানিতে এক-দুই টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করুন।

হার্ট ব্লক

পরবর্তী খবর

স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
রোগ নিরাময়ে নতুন চিকিৎসা ‘লাইট থেরাপি’

Nov 15, 2021
Share
Tweet
banglanewspaper

রোগ নিরাময়ে নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির খোঁজ দিলেন ভারতের চিকিৎসকরা। তারা জানান, আলো বিভিন্ন রোগের দাওয়াই হিসেবে কাজ করছে। যদিও লাইট থেরাপি বহুকাল আগে থেকেই ব্যবহৃত হচ্ছে।

ভারতের পুণের ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ন্যাচারোপ্যাথি’র ন্যাচারোপ্যাথি ও যোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শাহ আলম এই চিকিৎসা পদ্ধতির খোঁজ নিয়েছেন। তিনি বিভিন্ন রোগে কোন কোন আলো ব্যবহার করা হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন।

শিশু শরীরে প্রভাব বেশি

আলোর প্রভাব শিশুদের উপর খুব বেশি বোঝা যায়। একটি শিশুকে অনেকক্ষণ লাল আলোর মধ্যে রেখে দিলে তার মধ্যে প্রবল উত্তেজনা তৈরি হবে। সে রেগে যাবে। নীল আলোয় রাখলে শিশু শান্ত থাকবে। পশুদের ক্ষেত্রেও আলোর প্রভাব উল্লেখযোগ্য। আলোর রকমফেরে জীব-জন্তুর মেজাজও বদলে যায়। আজকাল অনেকে আবার রোদে রাখা ‘সোলারাইজড’ জল খাচ্ছেন। কেউ ক্রোমোথেরাপির সঙ্গে মিশিয়ে দিচ্ছেন অ্যারোমাথেরাপি, ক্রিস্টালস, ম্যাসাজ, যোগাথেরাপি। এই কম্বাইন্ড থেরাপি খুবই কার্যকর।

রোগ সারে নানা রংয়ে

লাল, হলুদ, নীল। এই তিনটি মৌলিক রং। এদের বিভিন্ন অনুপাতে মিশিয়েই যাবতীয় রং তৈরি করা হয়। এক-একটি আলোর এক এক রকম রোগ সারানোর ক্ষমতা। যেমন অ্যানিমিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে লাল রং খুব উপযোগী। এই রং স্পাইনাল কর্ডের নিচে থাকা মূলাধার চক্রকে প্রভাবিত করে। বাড়িয়ে দেয় হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন। কিন্তু কখনওই ক্যানসার রোগীর উপর লাল রঙের ক্রোমোথেরাপি প্রয়োগ করা উচিত নয়। এতে হিতে বিপরীত হবে।

কমলা রং পরিপাকতন্ত্রকে পরিপুষ্ট করে হজম ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। থাইরয়েড গ্রন্থির কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ‘মাসল ক্র‌্যাম্প’ সারিয়ে দেয়। সৃষ্টিশীল কাজে মনসংযোগের জন্য এই রং খুবই উপযোগী।

স্নায়ুতন্ত্রকে শক্তিশালী করে হলুদ রং। মনের জোর বাড়াতেও কার্যকরী। ডায়াবেটিস রোগীদের পাকস্থলী ও লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে হলুদ রং। সবুজ রং চোখের জন্য ভাল এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু গবেষণায় প্রমাণিত, এই রং জ্বর সারাতে পারে, হার্ট ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার ক্ষমতা রাখে। উচ্চ রক্তচাপ, মাথাধরা, হাপানিতে নীল রং কার্যকর। অনিদ্রা দূর করতে পারে বেগুনি রং।

গবেষণার সূত্র

আলোর এই ক্ষমতা নিয়েই আড়াই হাজার বছর আগে গবেষণা করেছিলেন পিথাগোরাস। খুঁজে বের করেন আলোর রোগ নিরাময়ের আশ্চর্য ক্ষমতা। পরবর্তীকালে যোগবিজ্ঞানীরা আলোর সঙ্গে শরীরের নানা চক্রের মেলবন্ধন ঘটান। ‘ক্রোমোথেরাপি’ নামে নতুন শব্দবন্ধের জন্ম হয় চিকিৎসাবিজ্ঞানে। কোন রঙের

আলো, কোন রোগ সারায়, তার তালিকা তৈরি করেন। ভারত তো বটেই মিশর, চীনেও ‘ক্রোমোথেরাপি’ ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এই তিন দেশে বিভিন্ন রঙের হলঘর তৈরি হয়। সেখানেই সমবেত চিকিৎসা হত। সেই সব এখন ইতিহাস।

বাক্সে লুকিয়ে থেরাপি

আসলে প্রতিটি রঙের এনার্জি লেভেল, তরঙ্গদৈর্ঘ্য আলাদা। আলোর ব্যবহার শরীরের চক্রগুলোর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যে আলোর কম্পন বেশি, সেই আলো তত বেশি গরম। কম্পন কম হলে আলোর প্রভাব ঠান্ডা হয়। এই বিজ্ঞানকে মাথায় রেখেই জানালার কাচের রং ঠিক করা যেতে পারে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, খাবারের রং, পোশাকের রং-ও শরীর-মনের উপর প্রভাব ফেলে। তবে ন্যাচারোপ্যাথি বিশেষজ্ঞরা ক্রোমোথেরাপির জন্য ক্রোমোথার্মোলিয়াম নামে একটি বিশেষ বাক্স ব্যবহার করেন।

সূর্যের আলো সেই বাক্সের মধ্যে পড়ে সাতভাগে ভাগ হয়ে শরীরের নানা অংশের উপর পড়ে। কোথাও আবার বেডের উপর নানা রঙের আলো লাগানো হয়। সেই বিছানায় রোগীকে শোয়ানো হলে শরীরের নানা অংশে নানা রঙের আলো পড়বে।

জেনে নিন কোন রং কোন রোগ সারাতে সাহায্য করে

লাল: অ্যানিমিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, কোষ্ঠকাঠিন্য, প্যারালাইসিস। সবুজ: হাঁপানি, অনিদ্রা, হজমের সমস্যা, হৃদরোগ। নীল: অনিদ্রা, চিকেন পক্স, কলেরা, মৃগী। কমলা: থাইরয়েডের সমস্যা, পিরিয়ডের সমস্যা, গাউট, ডায়াবেটিস মেলিটাস। হলুদ: কোষ্ঠকাঠিন্য, অজীর্ণ, কিডনির সমস্যা, ডায়াবেটিস, অর্শ। ইন্ডিগো: হাঁপানি, নিউমোনিয়া। বেগুনি: মূত্রথলি ও কিডনির সমস্যা, ত্বকের সমস্যা, মৃগী, রিউম্যাটয়েড আর্থারাইটিস।

লাইট থেরাপি

ঢাকা সংবাদ

banglanewspaper
টাঙ্গাইলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্বির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ 
banglanewspaper
পাত্রী দেখে মোটরসাইকেলে ফেরার পথে প্রাণ গেল প্রবাসীর
banglanewspaper
বিয়ের পরেও স্ত্রীর মর্যাদা পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে জুলিয়া!
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে ট্রাকে করে ফেনসিডিল বিক্রির সময় গ্রেফতার ২
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে সাড়ে ৭ কোটি টাকার দরপত্র নিয়ে মারামারি
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ র‍্যাবের হাতে ২ ভুয়া সংবাদিক আটক

অন্যরকম সংবাদ

banglanewspaper
আজ কারাগারে অ্যাসাঞ্জের বিয়ে
banglanewspaper
পানির নিচ থেকে উঠে এল ‘ভুতুড়ে গ্রাম’!
banglanewspaper
অনলাইনে ক্লাস করতে গাছের উপরে বাড়ি তৈরি
banglanewspaper
আজব ঘটনা! হাঁসের হাতে মুরগি ‘খুন’, থানায় অভিযোগ
banglanewspaper
মারা গেলেন তসলিমা নাসরিন!
banglanewspaper
৮৭ বছরের জীবনে ৬৭ বছর গোসলই করেননি তিনি!
bdnewshour24.com
West Panthopath, Dhanmondi
Dhaka 1209, Bangladesh.
For News: bdnewshour24@gmail.com
For Adds: bdnewshour24@gmail.com
For Contact: 01745-052651
DMCA.com Protection Status bdnewshour24.com প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা বেআইনি
© 2016-2017. All Rights Reserved. Powered by banglanewspaper CIS