logo
মেনু
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাবাংলা
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • রংপুর
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • ময়মনসিংহ
  • রাজধানী
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  • লাইফস্টাইল
  • আইন-আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • অন্যান্য...
    • অন্যরকম
    • চাকুরী সংবাদ
    • মুজিব বর্ষ
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাসের খবর
    • নারীমেলা
    • ওপার বাংলা
    • জীব বৈচিত্র্য
    • ভ্রমণ
    • শিল্প-সাহিত্য
    • মতামত
    • বিশেষ সংবাদ
    • চাকুরী সংবাদ

আন্তর্জাতিক
মার্কিন প্রেসিডেন্টের শপথ নিয়ে যত কাণ্ড

Jan 20, 2021
Share
Tweet
banglanewspaper

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে বুধবার (২০ জানুয়ারি) শপথ নিতে যাচ্ছেন জো বাইডেন। ইতিমধ্যে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলে দিয়েছেন, উত্তরসূরি জো বাইডেনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকবেন না। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠান ঘিরে এমন কাণ্ড এবারই প্রথম নয়। এর আগেও নানা সময় এসব দেখা গেছে। এমনই কিছু ঘটনা তুলে ধরেছে বার্তা সংস্থা এএফপি। 

বয়কট হওয়া যত অভিষেক: ১৮০১ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে থমাস জেফারসন শপথ নিয়েছিলেন। জন অ্যাডামস ছিলেন থমাসের পূর্বসূরি ও বিদায়ী প্রেসিডেন্ট। শপথ অনুষ্ঠানের দিন ভোর চারটার দিকে হোয়াইট হাউস ছেড়ে গিয়েছিলেন তিনি। থমাস জেফারসনও তাকে অনুষ্ঠানে থাকতে অনুরোধ করেননি। 

একই কাজ করেছিলেন জন অ্যাডামসের ছেলে জন কুইন্সি অ্যাডামস। ১৮২৯ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার মেয়াদ শেষ হয়েছিল। সেবার অ্যান্ড্রু জ্যাকসন নির্বাচনে জিতেছিলেন। ভাবী প্রেসিডেন্টকে হোয়াইট হাউসে আসার আমন্ত্রণ জানাননি জন কুইন্সি অ্যাডামস। জ্যাকসনও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানাননি অ্যাডামসকে। 

এর আগে ১৮২৪ সালে জ্যাকসনকে হারিয়েই প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন জন কুইন্সি অ্যাডামস। তবে অ্যান্ড্রু জ্যাকসন সেবার অভিযোগ করে বলেছিলেন, ভোট চুরি হয়েছে। এই জ্যাকসনকেই ‘নায়ক’ বলে মনে করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ওভাল অফিসে অ্যান্ড্রু জ্যাকসনের ছবিও টাঙিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প।

১৮৩৭ থেকে ১৮৪১—এই চার বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন মার্টিন ফন ব্যুঁরে। উত্তরসূরি উইলিয়াম হেনরি হ্যারিসনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকেননি।

এ ছাড়া ১৮৬৯ সালে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট উলিসিস এস গ্রান্টের শপথ অনুষ্ঠানের উপস্থিত থাকেননি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জনসন। কারণ, ক্যাপিটল হিলে যাওয়ার সময় জনসনের সঙ্গে একই গাড়িতে উঠতে রাজি হননি গ্রান্ট। এরপর আর শপথ অনুষ্ঠানে যাননি অ্যান্ড্রু জনসন।

ওবামার দুই শপথ: যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০০৯ সালে প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দুই দফায় শপথ নিয়েছিলেন। সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস শপথবাক্য পাঠ করানোর সময় কিছুটা গন্ডগোল করে ফেলেছিলেন। তাই আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণের পরদিন হোয়াইট হাউসে ফের শপথ গ্রহণ করেছিলেন বারাক ওবামা। ১৯২৯ সালে হারবার্ট হুভারও একই সমস্যায় পড়েছিলেন।

কেনেডির শপথ অনুষ্ঠানে আগুন: ১৯৬১ সালের জানুয়ারিতে অভিষেক হয় জন এফ কেনেডির। প্রথম ক্যাথলিক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন তিনি। সে হিসাবে প্রটেস্ট্যান্ট দেশটিতে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল। কেনেডির শপথ গ্রহণের মঞ্চে হুট করেই আগুন ধরে গিয়েছিল।

সিক্রেট সার্ভিসের সদস্যরা তখন একে ধরে নিয়েছিলেন হত্যাচেষ্টা হিসেবে। তবে কেনেডি ছিলেন একেবারে শান্ত। মিটিমিটি হাসছিলেন তিনি এবং নিজের বক্তৃতা দেওয়াও বন্ধ করেননি। এ ঘটনার দুই বছর পর আততায়ীর হাতে নিহত হয়েছিলেন জন এফ কেনেডি।

শপথ নিতে গিয়ে বেঁচে যাওয়া লিংকন: ১৮৬৫ সালের ৪ মার্চ দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছিলেন আব্রাহাম লিংকন। এর ৪১ দিন পরই আততায়ী জন উইকেস বুথের গুলিতে নিহত হন লিংকন। 

পরে বুথের কাছ থেকে জানা যায়, শপথ গ্রহণের দিনই আব্রাহামকে মেরে ফেলার সুযোগ ছিল তার। কিন্তু প্রয়োজনীয় অস্ত্র না থাকায় আর সেটি করা যায়নি। শপথ গ্রহণের দিন একেবারে লিংকনের সামনেই ছিলেন বুথ। 

হত্যাকারীর ভাষায়, ‘অসাধারণ সুযোগ ছিল...ইচ্ছে হলে প্রেসিডেন্টকে হত্যা করাই যেত।’

বিমানে নেওয়া আলোচিত শপথ: কেনেডি নিহত হওয়ার পর তার ভাইস প্রেসিডেন্ট লিনডন জনসন প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর তিনি শপথ নেন। কেনেডি নিহত হওয়ার সাত ঘণ্টা পর এয়ারফোর্স ওয়ানে বসেই শপথ নিয়েছিলেন লিনডন জনসন।

শপথ অনুষ্ঠানের স্মরণীয় যত উক্তি: শপথ অনুষ্ঠানে দেওয়া অনেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের বক্তব্যই খ্যাতি পেয়েছে। ১৯৩৩ সালের ৪ মার্চ শপথ নিয়ে ফ্রাংকলিন ডি রুজভেল্ট বলেছিলেন, ‘একটিমাত্র জিনিসেই আমরা ভয় পেতে পারি, আর তা হলো নিজেদের।’ যুক্তরাষ্ট্র ওই সময় অর্থনৈতিক মহামন্দার মধ্যে ছিল।

জন এফ কেনেডি তার বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘আপনার দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে, সেটি জিজ্ঞাসা করবেন না—জিজ্ঞেস করুন, আপনি দেশের জন্য কী করতে পারেন।’

এছাড়া বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথের সময় দেওয়া একটি বক্তব্যও বেশ আলোচিত হয়েছিল। ২০১৭ সালের অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, ‘আমেরিকার হত্যাযজ্ঞ এখানেই শেষ হবে।’ ক্যাপিটল হিলে এবারের হামলার পর অবশ্য এ কথা উল্টো মনে হতে পারে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ

banglanewspaper
আস্থা ভোটের মুখোমুখি হচ্ছেন ইমরান খান
banglanewspaper
‘সবচেয়ে খারাপ দিন’ দেখলো মিয়ানমার, একদিনেই গুলিতে নিহত ৩৮
banglanewspaper
ইরান-পাকিস্তান-তুরস্কের মধ্যে ইকো ট্রেন চালু
banglanewspaper
রক্তাক্ত মিয়ানমার, জান্তাবিরোধী বিক্ষোভে গুলিতে ৯ জন নিহত
banglanewspaper
অস্ট্রেলিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ
banglanewspaper
ক্যালিফোর্নিয়ায় কার-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ১৩
banglanewspaper
সপ্তাহে বাড়ছে ৮ ধনী, বিশ্বে ৫১ শতাংশ শত কোটিপতি এশিয়ায়
banglanewspaper
শ্রীলঙ্কায় করোনায় মৃত মুসলিম-খ্রিস্টানদের বিচ্ছিন্ন দ্বীপে দাফন
banglanewspaper
রক্তাক্ত দিনের পর মিয়ানমারে আরও বড় বিক্ষোভের প্রস্তুতি

প্রধান খবর

  • সর্বশেষ
  • আজকের জনপ্রিয়
09:57

স্বশরীরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

09:38

৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

09:32

খোলামেলা ছবিতে ভাইরাল সারা

09:31

তাকে বিয়ে করলে পরতে হবে ‘লুঙ্গি’

09:31

বিয়ের জন্য কেমন পাত্র খুঁজছেন মুনমুন

09:30

চাকরি হারাচ্ছেন নাসিরের স্ত্রী তামিমা!

09:29

দেশে পৌঁছেছে নতুন উড়োজাহাজ ‘শ্বেতবলাকা’

09:28

করোনা মোকাবিলায় সফল ৩ নারীর তালিকায় শেখ হাসিনা

09:27

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো রেলের ৮ ইঞ্জিন

09:26

আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ

bdnewshour24.com
West Panthopath, Dhanmondi
Dhaka 1209, Bangladesh.
For News: bdnewshour24@gmail.com
For Adds: bdnewshour24@gmail.com
For Contact: 01745-052651
DMCA.com Protection Status bdnewshour24.com প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা বেআইনি
© 2016-2017. All Rights Reserved. Powered by banglanewspaper CIS