logo
মেনু
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাবাংলা
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • রংপুর
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • ময়মনসিংহ
  • রাজধানী
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  • লাইফস্টাইল
  • আইন-আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • অন্যান্য...
    • অন্যরকম
    • চাকুরী সংবাদ
    • মুজিব বর্ষ
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাসের খবর
    • নারীমেলা
    • ওপার বাংলা
    • জীব বৈচিত্র্য
    • ভ্রমণ
    • শিল্প-সাহিত্য
    • মতামত
    • বিশেষ সংবাদ
    • চাকুরী সংবাদ

ধর্ম
হাদিসের ভবিষ্যৎবাণী করা ইরাকের যে মসজিদ ভাঙলো আইএস

May 04, 2020
Share
Tweet
banglanewspaper

ইরাকের মসূল শহরের ঐতিহাসিক বিখ্যাত আন নুর মসজিদ। এই মসজিদের মূল নাম হল জামেয়া আন নুর মসজিদ। ৮৫২ বছরের পুরনো এই মসজিদটি ১১৭২ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এটি প্রতিষ্ঠা করেন ইতিহাস বিখ্যাত ক্রুসেড বিরোধী যুদ্ধের নেতৃত্ব দান কারী নুর উদ্দীন জঙ্গি (রহঃ)। তার পুরো নাম ছিল নুর উদ্দীন আবুল কাশেম মুহাম্মদ ইবনে ইমাম উদ্দীন জঙ্গি। 

এই নির্মাণ করার সময় কাশেম মুহাম্মদ ইবনে ইমাম উদ্দীন জঙ্গি তৎকালীন দামেস্কের (বর্তমান সিরিয়া ও ইরাকের উত্তরাঞ্চলের গভর্নর ছিলেন। তিনি মৃত্যুর ২ বছর পূর্বে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। তবে এই মসজিদটির অন্যতম সৌন্দর্য হল ৪৫ মিটার (১৪৮ ফুট) লম্বা একটি মিনার ছিল। আর এই মিনারটির নাম ছিল আল হাদবা মিনার। আন নুর মসজিদের কয়েকটি ঐতিহাসিক ছবি দেখুন।

ইরাকের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন মসজিদ হল আন নুর মসজিদ। ইসলামিক ইস্টেট মসূল শহর দখল করার পর ২০১৪ সালের জুন মাসে (পবিত্র রমজান মাসে) খিলাফত ঘোষণা করে এবং শুক্রবার ইসলামিক ইস্টেট এর প্রধান খলিফা আবু বকর আল বাগদাদী প্রকাশ্যে এসে ভাষন দেন। আর এটাই তার একমাত্র প্রকাশ্য ভাষন। তাই সাড়া বিশ্বে ইসলামিক ইস্টেট এর অনুসারী দের নিকট এই মসজিদের একটা গুরুত্ব রয়েছে। এছাড়াও ঐতিহাসিকদের ও গবেষকদের নিকটেও এই মসজিদটির গুরুত্ব রয়েছে।

ইসলামিক ইস্টেট থেকে মসূল শহর পুনরুদ্ধার করার জন্য আমরিকান নেতৃত্বাধীন জোট ও ইরাকী সেনাবাহিনী ১,২৫,০০০ এর বিশাল সৈন্য বাহিনী ২০১৬ - ১৭ সালে ৯ মাস ধরে যুদ্ধ করে। কিন্তু পশ্চিম মসূল শহরের যুদ্ধ যখন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছিল। ঐ সময়ে আমরিকার নেতৃত্বাধীন বিমান বাহিনী ও ইরাকী বিমান বাহিনী মসূল শহরে ২০০০০ বারের বেশি বিমান হামলা চালিয়েছিল। তখন পশ্চিম মসূলের বেশিরভাগ বাড়ি ঘর ধ্বংসস্তুপে পরিনত হয়। এমনকি সেখান থেকে শিয়াদের দ্বারা এখনও সুন্নি মুসলিমদের মৃত কঙ্কাল উদ্ধার করছে মানবাধিকার সংগঠন গুলো। সর্বমোট  মসূল যুদ্ধে ৪০,০০০ লোক নিকট নিহত হয়েছে। যাদের বেশিরভাগই যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে শিয়া মিলিশিয়া ও আমরিকান নেতৃত্বাধীন বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছেন।

এ মসজিদ সম্পর্কে হাদিসের আশ্চর্য ভবিষ্যৎবাণী রয়েছে। হযরত আবু আব্দুল্লাহ (হযরত জাফর সাদিক রহঃ) তিনি হযরত হোসাইন ইবনে আলী (রাঃ) থেকে বর্ননা করেন, তিনি বলেন, ‘যখন কুফা (মসূল) শহরের মসজিদের দেয়াল ধ্বংস হবে। তারপর মানুষেরা তাদের ধন সম্পদ হারাবে, অধিকারী (মাহদী) এর উত্থান হবে। তখন মাহদী বের হবে।’

মুহাম্মদ ইবনে সিনান তিনি হোসাইন ইবনে আল মুখতার তিনি হযরত জাফর সাদিক (রহঃ) থেকে বর্ননা করেন, তিনি বলেন, "যখন কুফা (মসূল) শহরের মসজিদের দেয়াল এবং তার পার্শ্ববর্তী আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ এর বাড়ি ধ্বংস হবে। ঐই সময়ে নেতৃত্ব দেয়ার ব্যাক্তির উত্থান হবে এবং তিনি বের হবেন"।

"আমি তাকে বললাম, কখন তিনি (ইমাম মাহদী) আবির্ভূত হবেন? উত্তরে তিনি বললেন, যখন তুমি ইরাকের আনবার, ফোরাত নদীর উপকূল, দাজলা নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকা, সিরাজ নামক শহর থেকে সৈন্য বাহিনীকে আসতে দেখবে। এবং কুফা (মসূল) শহরের (আন নুর মসজিদের) মিনার ধ্বংস হতে দেখবে, এবং কুফা (মসূল) শহরের কিছু বাড়ি ঘর আগুনে জ্বলতে দেখবে। তখনই আল্লাহ তায়ালা তার ইচ্ছা অনুযায়ী (বিশেষ) কিছু ঘটাবেন। অর্থাৎ তখনই সত্যিকার অর্থে ইমাম মাহদীর আবির্ভাব হবে"। কেউ আল্লাহর নির্দেশকে আটকাতে পারবে না, কেউ আল্লাহর বিচারের উপর হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। (ফালাইস সায়েল, পৃষ্ঠা - ১৯৯, আল মিসবাহ, পৃষ্ঠা - ৫১, আল বালাদুল আমিন, পৃষ্ঠা - ৩৫)।

bdnewshour24

পরবর্তী খবর

ধর্ম
গাছের ফল অগ্রিম কেনা-বেচা করা যাবে কি?

May 16, 2022
Share
Tweet
banglanewspaper

গাছে ফুল আসছে না আসতেই অনেক মালিক বা পাইকার ব্যবসায়ীরা এক-দুই বছরের জন্য অগ্রিম বাগানের ফল কেনা-বেচা করেন। আবার কখনো ফল ছোট থাকাবস্থায় কেনা-বেচা করেন, পরে পাকার সময় হলে আম পেড়ে নিয়ে আসে।

এখন আমার জানার বিষয় হলো- আমাদের এই লেনদেন কি বৈধ হচ্ছে? বৈধ না হলে বৈধ কোনো পদ্ধতি আছে কি না— জানালে কৃতজ্ঞ থাকব।
 
এই প্রশ্নের উত্তর হলো- গাছে ফল হওয়ার আগে বাগানের অগ্রিম কেনা-বেচা জায়েজ নয়। এ ব্যাপারে হাদিসে নিষেধাজ্ঞা এসেছে।

জাবের (রা.) বলেন- ‘নবী কারিম (সা.) بيع السنين তধা অগ্রিম এক বা একাধিক বছরের জন্য (গাছের ফল) বিক্রি করা থেকে নিষেধ করেছেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৫৩৬)
সুতরাং গাছে আম হওয়ার আগেই অগ্রিম আমের ক্রয়-বিক্রয় জায়েজ হবে না। তবে বাগানের মালিকদের সাথে ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত আলোচনা বা ওয়াদা করা যেতে পারে। এবং সম্ভাব্য দাম নিয়েও প্রাথমিক কথা হতে পারে। কিন্তু প্রকৃত ক্রয়-বিক্রয় ও লেনদেন সম্পন্ন করতে হবে গাছে আম হওয়ার পর ফলন দেখে। ফল হওয়ার আগে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না।

এ কথা তো বলার অপেক্ষা রাখে না যে, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে পণ্য হচ্ছে আম। এখন যদি তা বেরই না হয় তাহলে কিসের বেচা-কেনা হচ্ছে। শরীয়তে এ ধরনের অস্তিত্বহীন বস্তুর বেচা-কেনার কোনো সুযোগ নেই।

তথ্যসূত্র : কিতাবুল হুজ্জাহ আলা আহলিল মাদিনাহ : ১/৬৫০; কিতাবুল আছল : ২/৪৩৮; বাদায়েউস সানায়ি : ৪/৩২৬; আল-মুহিতুল বুরহানি : ৯/৩১০; ফাতহুল কাদির : ৫/৪৮৮; আল-বাহরুর রায়েক : ৫/৩০০

ফল

পরবর্তী খবর

ধর্ম
লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ম, নিয়ত ও দোয়া

Apr 28, 2022
Share
Tweet
banglanewspaper

মুসলমানদের কাছে ‘লাইলাতুল কদর’ একটি মহিমান্বিত রাত। প্রতিবছর পবিত্র রমজানের ২৬ তারিখ দিবাগত রাতে ‘লাইলাতুল কদর’ পালন করা হয়। ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এ রাতটি কাটান।

এ রাতের ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি একে (কোরআন) নাযিল করেছি শবে-কদরে। শবে-কদর সমন্ধে আপনি কি জানেন? শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। এই রাতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতাগণ ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। এটা নিরাপত্তা, যা ফজর পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। (সুরা কদর)

লাইলাতুল কদরের নামাজ: লাইলাতুল কদরের রাতে নামাজ দুই রাকাত করে যত সুন্দর করে পড়া যায়, ততই ভালো। নামাজের প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর সূরা ইখলাছ, সূরা কদর বা সূরা তাকাছুর মিলিয়ে পড়তে পারেন। এভাবে ১২ রাকাত নামাজ আদায় করা উত্তম। এর বেশি আদায় করতে পারলে ভালো।

এছাড়া, এই রাতে কোরআন তেলাওয়াত করতে পারেন। বেশি বেশি দোয়া পড়তে পারেন। তওবা করতে পারেন। সবই করবেন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য।

লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ত: “নাওয়াইতুআন উছল্লিয়া লিল্লা-হি তাআলা- রাক‘আতাই ছালাতি লাইলাতুল কদরনাফলি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল কা‘বাতিশ শারীফাতি আল্লা-হু আকবার”।

অর্থাৎ ‘আমি ক্বেবলামূখী হয়ে আল্লাহ্ এর উদ্দেশ্যে শবে কদরের দু‘রাকআত নফল নামাজ আদায়ের নিয়ত করলাম- আল্লাহু আকবার”।

হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘ইয়া রাসুলাল্লাহ, লাইলাতুল কদরের রাতে কোন দোয়াটি পড়া উচিত?’ রাসূল (সা.) বলেন,‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্নি।’

অর্থাৎ ‘হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল এবং ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। তাই আমাকে ক্ষমা করুন।’ (সুনানে ইবনে মাজা)।

লাইলাতুল কদর

পরবর্তী খবর

ধর্ম
মহানবীর (স.)-এর ব্যবহৃত জুব্বা দেখতে মানুষের ঢল

Apr 25, 2022
Share
Tweet
banglanewspaper

ওয়াইস কারনিকে দেওয়া মহানবী (স.)-এর ব্যবহৃত জুব্বা দেখতে হাজারো মানুষ ভিড় করছেন তুরস্কের ইস্তাম্বুলে হিরকা-ই শেরিফ মসজিদে। দুই বছর পর শুক্রবার (২২ এপ্রিল) এ পোশাক প্রদর্শনীর জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর ওফাতের আগেই সাহাবীদের জানিয়ে গিয়েছিলেন তার পরিধানের জুব্বাটি পাবেন ইয়েমেননিবাসী হজরত ওয়াইস আল কারনি (রহ.)। হজরত ওমর (রা.) খলিফা হওয়ার পর হজরত আলী (রা.)-কে নিয়ে কুফা নগরীতে যান। দরবেশ ওয়াইস কারনিকে খুঁজে বের করে মহানবীর (স.) পবিত্র জামাটি তাঁর কাছে হস্তান্তর করেন।

ওয়াইস কারনির বংশধররা অষ্টম শতাব্দী পর্যন্ত ইরাকে বসবাস করতেন। পরম যত্নে তারা প্রিয়নবী (স.)-এর জুব্বা সংরক্ষণ করেন। এক সময় কারনি পরিবার ইরাক থেকে পশ্চিম তুরস্কে চলে যেতে বাধ্য হন। কুসাদাসির এজিয়ান শহরে বসতি স্থাপন করেন। ১৬১১ সাল পর্যন্ত তারা সেখানে ছিলেন। সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

১৬১১ সালে উসমানীয় সুলতান এবং খলিফা আহমেদ জানতে পারেন নবীজির (স.) পোশাকটির কথা। প্রথমে তিনি জুব্বাটি নিজের কাছে রাখার সিদ্ধান্ত নেন। পরে আলেমদের পরামর্শে সিদ্ধান্ত বদলান এবং ওয়াইস কারনির বংশধরদের ইস্তাম্বুলে বসবাসের আমন্ত্রণ জানান।

সে সময় প্রতিবছর রমজান মাসে জনসাধারণকে নবীজির (স.) জুব্বা দেখার সুযোগ দেওয়া হতো। দর্শকের সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকায় সুলতান আব্দুল মেসিদের নির্দেশে হিরকা-ই শরীফ মসজিদের পরিসর বাড়ানো হয়। ১৮৫১ সাল থেকে মহানবী (স.)-এর জুব্বাটি সেখানে সংরক্ষিত রয়েছে।

ডেইলি সাবাহ জানায়, করোনার কারণে গত দুই বছর জুব্বা প্রদর্শন বন্ধ ছিলো। এবছর আবারও তা চালু করা হয়েছে। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই নিদর্শন শুধু পবিত্র রমজানে দেখানো হয়। শুক্রবার জুমার নামাজের আগে কিছু মানুষকে মসজিদের অভ্যন্তরে কাচে মোড়ানো বাক্সে পোশাকটি দেখার সুযোগ দেয়া হয়। বাইরে আলাদা সারিতে হাজারো নারী ও পুরুষ মসজিদের ভেতরে প্রবেশের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন।

মানুষের এত ভিড় থাকার পরেও করোর মধ্যে কোনো অভিযোগ নেই। দর্শনার্থীরা ইসলামের সবচেয়ে পবিত্র ব্যক্তিত্বের ব্যবহৃত পোশাকটি দেখার সুযোগ পেয়ে আত্মহারা। অনেকে পোশাকটি দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। আবার কেউ কেউ নামাজ পড়েন। ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত পোশাকটির প্রদর্শনী চলবে। 

মহানবী

পরবর্তী খবর

ধর্ম
যে কারণে ইতিকাফ ভেঙ্গে যায়

Apr 23, 2022
Share
Tweet
banglanewspaper

 

ইতিকাফের মাধ্যমে আল্লাহর সান্নিধ্যে এসে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ করে দেয়। আল্লাহর রাসুল (সা.) মদিনায় হিজরত করে প্রতিবছরই ইতিকাফ করতেন।

শেষ দশকের সুন্নাত ইতিকাফকারীর জন্য মানবীয় ও শরয়ি বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া অন্য কোনো কারণে মসজিদ থেকে বের হওয়া বৈধ নয়, বের হলে ইতিকাফ ভেঙে যাবে।
 
সুতরাং ফরজ গোসল ছাড়া গরম ও গায়ের দুর্গন্ধের কারণে গোসল করার জন্য বের হওয়া জায়েজ নেই। হ্যাঁ, যদি অতীব প্রয়োজন হয় এবং মসজিদে গোসলের সুব্যবস্থা থাকে, তাহলে মসজিদেই গোসল করবে অথবা ভেজা গামছা দিয়ে শরীর মুছে ফেলবে। আর ইস্তেঞ্জা করতে গিয়ে অজু পরিমাণ স্বল্প সময়ের মধ্যে সাবান ইত্যাদি ছাড়া স্বাভাবিক গোসল করতেও কোনো অসুবিধা নেই। (রদ্দুল মুহতার : ২/৪৪০, ২/৪৪৫, আহসানুল ফাতাওয়া : ৪/৫১৫)

জানাজা ও রোগীর সেবা ইত্যাদির জন্য মসজিদ থেকে বের হলেও ইতিকাফ ভেঙে যাবে। (ফাতাওয়া শামি : ২/২১৩)

ইতিকাফ অবস্থায় মেসওয়াক অথবা ব্রাশ করার জন্য মসজিদের বাইরে যাওয়া যাবে না। গেলে ইতিকাফ ভেঙে যাবে। হ্যাঁ, অজু করার জন্য বের হলে তখন মেসওয়াকও করে নেবে। শুধু মেসওয়াক বা ব্রাশ করার জন্য বাড়তি সময় যাতে নষ্ট না হয়। (ফাতাওয়ায়ে শামি, ৩/৪৩৯) এ হিসাবে ফোনে কথা বলার জন্যও মসজিদ থেকে বের হওয়ার অনুমতি নেই।

ইতিকাফের জন্য রোজা শর্ত। তাই কেউ যদি অসুস্থতার দরুন অপারগ হয়ে রোজা ভাঙতে হয়, তবে ইতিকাফও ভেঙে যাবে। (ফাতাওয়ায়ে শামি, ৩/৪৩১)
 
অসুস্থতার দরুন নিরুপায় হয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেও ইতিকাফ ভেঙে যাবে। তবে অপারগতার দরুন গুনাহগার হবে না। (ফাতাওয়া কাজী খান : ১/২২৩)

ইতিকাফে যেসব কাজ করা মাকরুহ

ইতিকাফে যেকোনো অপ্রয়োজনীয় কাজই মাকরুহ। যেমন- অনর্থক গল্প করা, বিনা প্রয়োজনে বেচাকেনা করা, মোবাইলে গেম খেলা, ফেসবুকে চ্যাট করা ইত্যাদি। একান্ত প্রয়োজনের ক্ষেত্রে বেচাকেনা করার অনুমতি আছে।

ব্যবসায়ী মালামাল মসজিদে নিয়ে আসা মাকরুহ। যদিও একান্ত প্রয়োজনে বেচাকেনা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ইতিকাফ অবস্থায় চুপ করে বসে থাকাও কোনো ইবাদত নয়। তাই ইবাদত মনে করে চুপ করে বসে থাকাও মাকরুহ। (আহকামে ইতিকাফ ফাজায়েল ও মাসায়েল, পৃষ্ঠা : ৬৫)

ইতিকাফ

ঢাকা সংবাদ

banglanewspaper
টাঙ্গাইলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্বির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ 
banglanewspaper
পাত্রী দেখে মোটরসাইকেলে ফেরার পথে প্রাণ গেল প্রবাসীর
banglanewspaper
বিয়ের পরেও স্ত্রীর মর্যাদা পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে জুলিয়া!
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে ট্রাকে করে ফেনসিডিল বিক্রির সময় গ্রেফতার ২
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে সাড়ে ৭ কোটি টাকার দরপত্র নিয়ে মারামারি
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ র‍্যাবের হাতে ২ ভুয়া সংবাদিক আটক

অন্যরকম সংবাদ

banglanewspaper
আজ কারাগারে অ্যাসাঞ্জের বিয়ে
banglanewspaper
পানির নিচ থেকে উঠে এল ‘ভুতুড়ে গ্রাম’!
banglanewspaper
অনলাইনে ক্লাস করতে গাছের উপরে বাড়ি তৈরি
banglanewspaper
আজব ঘটনা! হাঁসের হাতে মুরগি ‘খুন’, থানায় অভিযোগ
banglanewspaper
মারা গেলেন তসলিমা নাসরিন!
banglanewspaper
৮৭ বছরের জীবনে ৬৭ বছর গোসলই করেননি তিনি!
bdnewshour24.com
West Panthopath, Dhanmondi
Dhaka 1209, Bangladesh.
For News: bdnewshour24@gmail.com
For Adds: bdnewshour24@gmail.com
For Contact: 01745-052651
DMCA.com Protection Status bdnewshour24.com প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা বেআইনি
© 2016-2017. All Rights Reserved. Powered by banglanewspaper CIS