logo
মেনু
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাবাংলা
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • রংপুর
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • ময়মনসিংহ
  • রাজধানী
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  • লাইফস্টাইল
  • আইন-আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • অন্যান্য...
    • অন্যরকম
    • চাকুরী সংবাদ
    • মুজিব বর্ষ
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাসের খবর
    • নারীমেলা
    • ওপার বাংলা
    • জীব বৈচিত্র্য
    • ভ্রমণ
    • শিল্প-সাহিত্য
    • মতামত
    • বিশেষ সংবাদ
    • চাকুরী সংবাদ

হেলথ ল্যাবস
হাঁপানী বা এ্যাজমা চিকিৎসায় হোমিও সমাধান 

Jan 29, 2020
Share
Tweet
banglanewspaper

ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ : হাঁপানী একটি দুরারোগ্য ব্যাধি,এ্যাজমা  হচ্ছে ক্রনিক এবং জীবনসংশয়ী মারাত্মক একটি ফুসফুসের রোগ, আমাদের দেশে হাঁপানি রোগ হিসাবে পরিচিত,এই রোগে সাধারণত কাশির সাথে বুকে ঘড়ঘড় শব্দ এবং শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয়ে থাকে।পাক-ভারত উপমহাদেশে এটি অতি প্রাচীন রোগ।চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে এই রোগটি সম্পর্কে প্রথম ধারনা পাওয়া যায়।বর্তমানে একবিংশ শতাব্দীর দ্বারপ্রান্তে এসে পর্যাপ্ত গবেষণা ও পরিক্ষা নিরীক্ষার পর ও এলোপ্যাথিতে হাঁপানীর কোন স্থায়ী চিকিৎসা আজো আবিস্কৃত হয়নি,  রোগটিকে শুধু  চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় কিন্তু হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে সেটিকে পূর্ণ আরোগ্য করা যায়। আজ  হাঁপানী নিয়ে কলাম লিখেছেন,বাংলাদেশের বিশিষ্ট হোমিও গবেষক ডা.এম এ মাজেদ, তার প্রবন্ধে লেখেন..  আমাদের দেশের হাঁপানির  সঠিক কোন পরিসংখান জানা না থাকলেও আমেরিকায় প্রায় ২০ মিলিয়ন মানুষ অ্যাজমায় ভুগছেন। তাদের মধ্যে ১০ মিলিয়নই (এর মধ্যে তিন মিলিয়ন শিশুও আছে) ভুগছেন অ্যালার্জিজনিত অ্যাজমায়। তাই বলা যায় আমাদের দেশেও অ্যাজমার প্রকোপ কম নয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, সঠিক ও নিয়মিত চিকিৎসা ও পরিকল্পিত জীবনযাপনের মাধ্যমে এ রোগীরা অ্যাজমার তীব্রতা থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
আবার পৃথিবীর মধ্যে বেশ কিছু দ্বীপে এই রোগের প্রকোপ খুব বেশি,যেমন -এিস্তা- দে-কুনে নামক দ্বীপ এর বাসিন্দাদের মধ্যে শতকরা প্রায় ৪৬ ভাগের ও বেশী মানুষ এই রোগের শিকার ছিল,আর একটি দ্বীপ যার নাম করিলিস্কি সেখানে ও প্রায় শতকরা ২০ থেকে ৬০ ভাগ মানুষ এই রোগে ভুগে থাকে। অনুরুপে পৃথিবীতে অনেক দেশে আছে যেখানে এই রোগীর হার খুবই কম যেমন -জাম্বিয়া,নাইজেরিয়া,কেনিয়া ইত্যাদি। 
হাঁপানী এমন একটি দুরারোগ্য ব্যাধি যাতে একবার আক্রান্ত হলে দুঃসহ যন্ত্রণা নিয়ে রোগীকে সারা জীবন কাটাতে হয়,হাঁপানী রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি কখনো সামাজিক বা পারিবারিক আনন্দ উল্লাসে যোগদান করতে পারে না,পারে না কোন পরিশ্রমের কাজে অংশ নিতে, তাকে অনেক সময় গৃহবন্দী অবস্থা দিন কাটাতে হয়। অধিকাংশ রোগীর ক্ষেএেই ঠান্ডা আবহাওয়া অত্যন্ত বিপজ্জনক। বর্ষার ঠান্ডায়, শীতের ঠান্ডায় রোগ বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে ব্রংকিয়াল হাঁপানী শীতকালে বাড়ে। শীতের ঠান্ডা রোগীর অসহ্য। শীতকালে নাকে একটুখানি ঠান্ডা বাতাস বা কুয়াশা প্রবেশ করলেই প্রথমে হাঁচি নাকঝরা ও পরে শ্বাসকষ্ট দেয়া দেয়।বর্ষা কালে দু এক ফোটা বৃষ্টির পানি গায়ে পড়লে, খোলা জানালার পাশে রাতে ঘুমালে, ভেজা বাতাসে ভ্রমণ করলে রোগ লক্ষণ বৃদ্ধি পায় 
★এ্যাজমার ২ প্রকারঃ-
* একিউট এ্যাজমাঃ-তীব্রতা অনুসারে এ্যাজমা-  তীব্র হাঁপানি এতে ফুসফুসের বায়ুবাহী নালীসমূহ আকস্মিকভাবে সংকুচিত হয় ও শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্টের সৃষ্টি করে।
 * ক্রনিক এ্যাজমাঃ-দীর্ঘমেয়াদী হাঁপানি এতে ঘন ঘন এ্যাজমায় আক্রান্ত হয় এবং রোগ নিয়ন্ত্রণে ও প্রতিরোধে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে।
★কারণ -* এলার্জিক এ্যাজমা  সাধারণত কোন এলার্জেন বা এন্টিজেন নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে ঢুকলে আমাদের ইমিউন সিস্টেম-এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে। যেমন- ফুলের রেণু, বিভিন্ন প্রাণীর লোম, মাইট ও ধুলাবালি ইত্যাদি। ফলশ্রুতিতে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস বাধাগ্রস্ত হয় ও হাপানী দেখা দেয়। একে এটোপিক এ্যাজমা বা এলার্জিক এ্যাজমাও বলা হয়।
* নন এলার্জিক এ্যাজমা এ ধরনের এ্যাজমা এলার্জি ঘটিত নয় বরং ধূমপান, রাসায়নিক দ্রব্য, জীবাণুর সংক্রমণ, মানসিক চাপ, অট্টহাসি, অধিক ব্যায়াম, এস্পিরিন জাতীয় ঔষধ সেবন, খাদ্য সংরক্ষণকারী উপাদান, পারফিউম, অত্যাধিক ঠান্ডা, গরম, আর্দ্র ও শুষ্ক বাতাসের কারণে দেখা দেয়।
★বিভিন্ন প্রকারের এ্যাজমাঃ-
* মিশ্র এ্যাজমাঃ-এক্ষেত্রে রোগী পূর্বোক্ত এলার্জিক ও নন-এলার্জিক দু'ধরনের এ্যাজমাতেই ভোগেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রকোপ বেড়ে যায়।
* রাত্রিকালীন এ্যাজমাঃ-এ ধরনের হাঁপানি রাতের বেলা, বিশেষতঃ রাত ২ টা থেকে ৪ টার মধ্যে আক্রমণ করে। রোগীর শারীরিক দুর্বলতার জন্য রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে। এমনকি দিনের বেলায় স্বল্পকালীন নিদ্রা যায়। রাত্রিকালীন এ্যাজমা গুরুত্বের সহিত নেয়া উচিত কারণ এ ক্ষেত্রে রেসপিরেটরী এরেস্ট হয়ে রোগীর মৃত্যু ঘটে।
* ব্রঙ্কিয়াল এ্যাজমাঃ-এটি মূলত: এক ধরনের এলার্জিক রিএ্যাকশন যাতে শ্বাসকষ্ট ও বুকে সাঁই সাঁই শব্দ হয়। শ্বাসনালীর চারপাশের পেশী ও মিউকাস মেমব্রেনসমূহের সংকোচন দেখা দেয়। শ্বাসনালীর সংক্রমণ, বায়ুবাহিত এলার্জেন, খাদ্যের এলার্জেন ও অত্যধিক মানসিক চাপ এর প্রধান কারণ।* কার্ডিয়াক এ্যাজমাঃ-
হৃদপিন্ড যখন তার স্বাভাবিক রক্ত সংবহন হারিয়ে ফেলে তখন পালমোনারি ইডিমা বা ফুসফুসে পানি জমে বায়ুনালীকে সংকুচিত করে ফেলে এবং হাঁপানি সৃষ্টি হয়। এটি অত্যন্ত মারাত্মক। ঘুমানোর কয়েক ঘণ্টা পর এটি আক্রমণ করে কারণ শুয়ে থাকলেই ফুসফুসে পানি জমে। শ্বাসকষ্টে রোগীর ঘুম ভেঙ্গে যায় এবং কিছুক্ষণ বসে থাকার পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়।
* ব্যায়ামজনিত এ্যাজমাঃ-এ ধরনের এ্যাজমা ব্যায়ামকালীন সময়ে অথবা ব্যায়ামের কিছুক্ষণ পর থেকে শুরু হয়। বিশেষতঃ শীতকালে এ ধরণের সমস্যা বেশি হয়।
* পেশাগত এ্যাজমাঃ-অকুপেশনাল বা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এ্যাজমা সাধারণত: চাকরি নেবার কয়েক মাস থেকে শুরু করে কয়েক বছরের মধ্যে দেখা দেয়। সাধারণত কর্মস্থল ত্যাগ করার সাথে সাথে বা ছুটিতে থাকাকালীন সময়ে লক্ষণসমূহ কমে যায়। ‘স' মিলের গুড়া, রাসায়নিক ধোঁয়া, সর্বদা ধুলাবালিযুক্ত পরিবেশ, সিমেন্ট কারখানা, গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী, আটা ও মসলার মিল, রাইস মিল, জুট মিল, স্পিনিং মিল, রংয়ের কারখানা, রাসায়নিক সার কারখানা, ফটোকপি মেশিন, ড্রাইভিং, পোল্ট্রি ফার্ম, বেডিং স্টোর ইত্যাদিতে কর্মরত শ্রমিকরা এ ধরনের হাপানিতে বেশি আক্রান্ত হন।
* মওসুমি এ্যাজমাঃ-মওসুমি এ্যাজমা সাধারণত: বিশেষ ঋতুতে দেখা দেয়। যেমন- কারো কারো গরমে এ্যাজমা বাড়ে, কারো ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ফুল বাগানে এ্যাজমা বাড়ে। গাছ, ঘাস, ফুলের রেণু ইত্যাদিতেও এ্যাজমা বাড়ে।
* নীরব এ্যাজমাঃ-এ ধরনের হাঁপানির আক্রমণ অত্যন্ত  ভয়াবহ ও জীবনের জন্য হুমকি স্বরূপ। কোনরূপ পূর্ব লক্ষণ ছাড়াই বা বুকে হালকা শব্দ করেই আক্রমণ করে।
* কফ ভেরিয়েন্ট এ্যাজমাঃ-এ ধরনের এ্যাজমা দীর্ঘমেয়াদী ও বিরক্তিকর কাশিযুক্ত হয়ে থাকে।
★এ্যাজমা রোগীর প্রাথমিক লক্ষণঃ-
 *বুকে সাঁই সাঁই বা বাঁশির মত শব্দ হওয়া, *শ্বাস কষ্ট হওয়া,*বুকে চাপ অনুভব করা,
 *দীর্ঘ মেয়াদী কাশিতে ভুগতে থাকা, *ব্যায়াম করলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া,★সাধারন লক্ষণসমূহঃ*শীতকালে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া
* ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া, * কাশির সাথে কফ নির্গত হওয়া,* গলায় খুসখুস করা ও শুষ্কতা অনুভব করা,* রাতে কাশি বেড়ে যাওয়া
 *নাড়ীর গতি দ্রুত হওয়া,*কথা বলতে সমস্যা হওয়া,*সর্বদা দুর্বলতা অনুভব করা,*দেহ নীল বর্ণ ধারণ করা।
★ এ্যাজমা রোগীকে  কিছু পরামর্শ মেনে চলতে হবেঃ-১- বিছানা ও বালিশ প্লাস্টিকের সিট দিয়ে ঢেকে নিতে হবে বা বালিশে বিশেষ ধরনের কভার লাগিয়ে নিতে হবে।২-ধুলো ঝাড়াঝাড়ি করা চলবে না।৩-ধোঁয়াযুক্ত বা খুব কড়া গন্ধওয়ালা পরিবেশে থাকা চলবে না।৩-আলো-হাওয়া যুক্ত, দূষণমুক্ত খোলামেলা পরিবেশ থাকা দরকার। কারণ স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় ফাঙ্গাল স্পোর অনেক সময় হাঁপানির কারণ হয়।৪- হাঁপানি রোগীর আশেপাশে ধূমপান বর্জনীয় ও মশার কয়েল জ্বালানো যাবে না।৫- অতিরিক্ত পরিশ্রমের জন্যও হাঁপানি রোগীরা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাই নিজের শরীরের অবস্থা বুঝে পরিশ্রমের ঝুঁকি নেয়া উচিত।৬ -হালকা খাওয়া-দাওয়া করা উচিত যাতে হজমের কোনও অসুবিধে না হয়। কারণ, বদহজম এবং অম্বল থেকেও হাঁপানি হতে পারে। যে খাবারে এ্যালার্জি আছে তা বর্জন করে চলতে হবে।৭-প্রয়োজনে স্থান ও পেশা পরিবর্তন করতে হবে। শুধু নিয়ম মেনে চললেই এই ধরনের রোগীর শতকরা পঞ্চাশ ভাগ ভাল থাকেন।
হাঁপানি রোগীর খাদ্য ও পথ্য
★ এ্যাজমা রোগীর খাবারঃ-১-কুসুম গরম খাবার।
  ২- মওসুমি ফলমূল।৩-ছাগলের দুধ (তেজপাতা, পুদিনা ও কালোজিরা সহ)।৪- আয়োডিন যুক্ত লবণ ও সৈন্ধব লবণ।৫-মধু, স্যুপ, জুস।
  ৬-কালোজিরার তেল৭-আদা ও পুদিনার চা।
★এ্যাজমা রোগীর নিষিদ্ধঃ- ১- মিষ্টি দধি ও মিষ্টান্ন২-ফ্রিজের কোমল পানীয়৩-আইসক্রীম, ফ্রিজে রাখা খাবা ৪-ইসুবগুল ও গ্রেবী জাতীয় খাবার ৫-কচুর লতি, তিতা জাতীয় খাবার ৬-পালং শাক ও পুই শাক, মাসকলাই, মাটির নীচের সবজি যেমন-গোল আলু, মিষ্টি আলু, শালগম, মুলা, গাজর ইত্যাদি। এছাড়াও ইলিশ মাছ, গরুর গোশত, চিংড়ী মাছ ৭-পাম অয়েল, ডালডা ও ঘি।
 ৮-অধিক আয়রনযুক্ত টিউবঅয়েলের পানি।
★ এ্যাজমা  রোগী যেই সব জামা কাপড় পরিধানও ব্যবহার করবেঃ- ১-কটন জাতীয় নরম ঢিলে-ঢালা পোশাক পরিধান করতে হবে।
২-সিল্ক, সিনথেটিক, পশমি কাপড় পরিধান না করাই উত্তম।৩ পাতলা বালিশ ও নরম বিছানায় শোয়া উচিত।৪-বাসস্থান শুষ্ক ও পর্যাপ্ত সূর্যের আলো-বাতাস সম্পন্ন হওয়া উচিত।
★এ্যাজমা কারণ-তত্ত্বঃ-
অত্যন্ত শুষ্ক, উত্তপ্ত বা কলুষিত এবং জলীয় বাষ্পপূর্ণ আবহাওয়া ইহার কারণ মধ্যে গণ্য । বংশগত অর্থাৎ পূর্বপুরুষগণের এই ব্যাধি, এই রোগৎপত্তির একটি প্রধান কারণ । ধুলা, অশ্বগবাদির দেহের গন্ধ বা পুস্পের রেনুযুক্ত বায়ু অথবা খাদ্য বিশেষের সংক্ষুব্ধতাবশতঃ তদ্বারা এই রোগের উদ্ভব হইতে পারে । নাসিকামধ্যস্থ ঝিল্লির প্রদাহ, নাসিকামধ্যস্থ অর্বুদ  টনসিলের বিবৃদ্ধি, এডিনয়েড,  রোগের আক্রমণ প্রবণতা বৃদ্ধি করে । 
★হোমিওসমাধানঃহোমিওপ্যাথি মতে তিনটি রোগ-বীজ হল সব রকম অসুস্থতার কারণ। সোরা, সাইকোসি,  সিফিলিস,সোরা -সাইকোসিস বা সোরা -সাইকোসিস-সিফিলিস মিশ্রভাবে এ্যাজমা রোগের জন্য দায়ী।বর্তমান যুগের এই মিশ্র রোগ -বীজকে অনেকে টিউবারকুলার মায়াজম নামে নামকরণ করে থাকে,   এই জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক কে ডা.হানেমানের নির্দেশিত হোমিওপ্যাথিক নিয়মনীতি অনুসারে সঠিক রোগীলিপি করণের মাধ্যমে যদি চিকিৎসা করা যায় তাহলে  এ্যাজমা সহ  যে কোন  জটিল কঠিন রোগের চিকিৎসা ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্য ভিওিক লক্ষণ সমষ্টি নির্ভর ও ধাতুগত ভাবে চিকিৎসা দিলে   আল্লাহর রহমতে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।  চিকিৎসা বিজ্ঞানে চিরন্তন সত্য বলে কিছুই নেই । কেননা একসময় আমরা শুনতাম যক্ষা হলে রক্ষা নেই , বর্তমানে শুনতে পাই যক্ষা ভাল হয়। এ সবকিছু বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও উন্নয়নের ফসল । এজমা  চিকিৎসা হোমিওপ্যাথিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় চিকিৎসা পদ্ধতি। সামগ্রিক উপসর্গের ভিত্তিতে ওষুধ নির্বাচনের মাধ্যমে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করা হয়। এটিই একমাত্র চিকিৎসা পদ্ধতি যার মাধ্যমে রোগীর কষ্টের সমস্ত চিহ্ন এবং উপসর্গগুলি দূর করে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যের অবস্থা পুনরুদ্ধার করা যায়। বিবিসি নিউজের ২০১৬ তথ্য মতে, দেশের প্রায় ৪০ শতাংশ রোগী হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণ করে আরোগ্য লাভ করে, আবার ইদানিং অনেক নামদারি হোমিও চিকিৎসক বের হইছে,তাঁরা এজমা রোগীকে  কে পেটেন্ট টনিক, মিশ্র প্যাথি দিয়ে চিকিৎসা দিয়ে থাকে তাদের কে ডা.হানেমান শংকর জাতের হোমিওপ্যাথ বলে থাকেন,রোগীদের কে মনে রাখতে হবে, হাঁপানী  কোন সাধারণ রোগ না, তাই সঠিক চিকিৎসা পাইতে হইলে   অভিজ্ঞ চিকিৎকের পরামর্শ নিন।

bdnewshour24 হাঁপানী এ্যাজমা চিকিৎসা হোমিওসমাধান 

পরবর্তী খবর

হেলথ ল্যাবস
যেসব উপসর্গে করোনার পরীক্ষার প্রয়োজন নেই: দেবী শেঠী

Mar 19, 2020
Share
Tweet
banglanewspaper

বিশ্বব্যাপী মহাবিপর্যয় নামিয়ে এনেছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে বিশ্বের ১৭২টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। ইতোমধ্যে আক্রান্ত হয়েছে ২ লাখ ১৩ হাজার ৫৫৭ মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ৮ হাজার ৭৯১ জনের। প্রাণঘাতী এই ভাইরাস সংক্রমণের আতঙ্কে ভুগছে বিশ্ববাসী।

করোনাভাইরাসের অন্যতম একটি উপসর্গ হচ্ছে জ্বর। কিন্তু জ্বর হলেই করোনাভাইরাসের পরীক্ষা না-করার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠী। তার মতে, অতিরিক্ত পরীক্ষা ভবিষ্যতে বিপদ বাড়াবে। কেননা চাহিদার তুলনায় করোনা পরীক্ষার কিট অপ্রতুল। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।[ads]

ডা. দেবী শেঠীর মতে, ‘যদি কারও ফ্লু বা সর্দি থাকে, প্রথমে নিজেকে আইসোলেশন করে লক্ষণ ভালো করে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। প্রথম দিন শুধু ক্লান্তি আসবে। তৃতীয় দিন হালকা জ্বর অনুভব হবে। সঙ্গে কাশি ও গলায় সমস্যা হবে। পঞ্চম দিন পর্যন্ত মাথায় যন্ত্রণা হবে। পেটের সমস্যাও হতে পারে। ষষ্ঠ বা সপ্তম দিনে শরীরে ব্যথা বাড়বে এবং মাথার যন্ত্রণা কমতে থাকবে।

তবে পেটের সমস্যা থেকেই যাবে। অষ্টম ও নবম দিনে সব লক্ষণই চলে যাবে। তবে সর্দির প্রভাব বাড়তে থাকে। এর অর্থ আপনার প্রতিরোধক্ষমতা বেড়েছে এবং আপনার করোনা-আশঙ্কা নেই।’[ads]

তিনি বলেন, ‘এসব ক্ষেত্রে আপনার করোনা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। কারণ শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। তবে যদি অষ্টম বা নবম দিনে আপনার শরীর আরও খারাপ হয়, করোনা-হেল্পলাইনে ফোন করে অবশ্যই পরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে।’

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। এখন পর্যন্ত ২ লাখ ১৯ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। নিহত হয়েছেন প্রায় ৯ হাজার।

bdnewshour24 করোনা

পরবর্তী খবর

হেলথ ল্যাবস
সাধারণ ফ্লু ও করোনার যেসব পার্থক্য

Mar 19, 2020
Share
Tweet
banglanewspaper

করোনাভাইরাসে আতঙ্কের কারণে অনেকেই সাধারণ ঠান্ডা-জ্বর হলেও ভয় পাচ্ছেন। ফলে সাধারণত কেউ হাঁচি বা কাশি দিলেই তার দিকে আড়চোখে দেখছনে সবাই। ফলে সাধারণ ফ্লুকে করোনা ভেবেও কেউ কেউ হয়ে যাচ্ছেন প্যানিক।

কিন্তু যেহেতু এখন ঋতু পরিবর্তনের সময় তাই সর্দি-কাশির মতো সাধারণ ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়া অস্বাভাবি। এটা ততটা বিপদেরও নয়।

তবে সাধারণ ফ্লু ও করোনার উপসর্গে কিছুটা একইরকম হলেও পার্থক্য নিজেই বোকজা সম্ভব। তবে এই দুই ধরনের জ্বরের উপসর্গে এতটাই মিল যে, চিকিৎসকরাও হিমশিম খাচ্ছেন রোগ নির্ণয়ে। অনেক সময়ই দেরি হচ্ছে অসুখ ধরা পড়তে।[ads]

তাই রোগ নির্ণয়ের সুবিধার জন্যই জেনে রাখা ভালো, এই দুই ধরনের জ্বরের ধরনের মিল এবং অমিলগুলো কী-

সাধারণ ফ্লু-করোনায় মিল রয়েছে যেসব উপসর্গে-

১.দুই ধরণের ফ্লু-ই ভাইরাসবাহিত।

২.দুই রোগই সংক্রমণজনিত।[ads]

৩.মানবশরীর থেকেই ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম।

৪.দুই ধরনের ফ্লু-ই সময়মতো সচেতন না হলে বা বাড়াবাড়ি আকার ধারণ করলে নিউমোনিয়ার দিকে বাঁক নিতে পারে।

সাধারণ ফ্লু-করোনায় অমিল রয়েছে যেসব উপসর্গে-

১.সাধারণ ফ্লু ও করোনা দুই-ই ভাইরাসজনিত অসুখ হলেও দুই রোগের ভাইরাস সমগোত্রীয় নয়। সাধারণ ফ্লু ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের প্রকোপে হয়, আর কোভিড-১৯ হয় করোনা গ্রুপের ভাইরাসের কারণে।[ads]

২.করোনাভাইরাস ছড়ায়ও অনেক দ্রুত। তুলনায় ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস ছড়ায় অনেক ধীরে।

৩.সাধারণ ফ্লুর বেলায় ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার ২-৩ দিনের মধ্যে অসুখ দেখা দেয়। করোনাভাইরাসের বেলায় ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার ৭-১৪ দিনের মধ্যে অসুখ দেখা দেয়।

৪.সাধারণ ফ্লুর বেলায় জ্বর ১০৩-১০৪ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে যেতে পারে, তবে ওষুধের কাজ শুরু হলে তা নামতেও শুরু করে। করোনাভাইরাসের বেলায় জ্বর প্রবল হলেও নামতে চায় না সহজে। ওষুধও কাজ করে না।[ads]

৫.সাধারণ ফ্লু বোঝার জন্য কোনো আলাদা করে পরীক্ষার দরকার পড়ে না। কিন্তু করোনাভাইরাস কি না জানতে গেলে পলিমারেস চেন রিঅ্যাকশন বা পিসিআর পরীক্ষা করা হয়।

৬.সাধারণ ফ্লুর জন্য প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন রয়েছে। কিন্তু করোনাভাইরাস রোধে তেমন কোনো ভ্যাকসিনের সন্ধান এখনো পাননি গবেষকরা।

bdnewshour24 সাধারণ ফ্লু করোনা

পরবর্তী খবর

হেলথ ল্যাবস
মোহাম্মদপুরে কলেরা টিকাদান ক্যাম্পেইন

Feb 24, 2020
Share
Tweet
banglanewspaper

তাসিন রহমান, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা মহানগরীর মোহাম্মদপুর জাকির হোসেন রোড মাঠ প্রাঙ্গনে চলছে কলেরার টিকাদান ক্যাম্পেইন। 

এক বছরের বয়সের ঊর্ধ্বে যেকোনো বয়সের মানুষ এই টিকা খেতে পারবেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ডি ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স, ইউনিসেফ, আইসিডিডিআরবি সমন্বিতভাবে এ ক্যাম্পেইন পরিচালনা করছে।এ কার্যক্রম ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।

এই কেন্দ্রে এক স্বেচ্ছাসেবীকর্মী বিডিনিউজআওয়ারকে বলেন, "দেশকে কলেরামুক্ত করতেই এই উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে,  ১৬টি ওয়ার্ডে এ ক্যাম্পেইনের আওতায় কলেরার টিকা খাওয়ানো হচ্ছে।"

বাংলাদেশ সরকার কলেরা প্রতিরোধ কার্যক্রমের অংশ হিসাবে বিভিন্ন এলাকায় বিনামূল্যে এ টিকা প্রদান করছে।এ টিকাটি নিরাপদ।

এছাড়া এ রোগ সংক্রান্ত কোনও অসুবিধা হলে ,জরুরী চিকিৎসা সেবা পরামর্শের জন্য ফোন নাম্বার - ০১৭০৮৬২৫২৭৩, ০১৭৯৩৬৬১৩৩৫

bdnewshour24 মোহাম্মদপুর কলেরা টিকাদান ক্যাম্পেইন

পরবর্তী খবর

হেলথ ল্যাবস
রাণীনগরে মোবাইল থেরাপি সেবা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

Feb 11, 2020
Share
Tweet
banglanewspaper

রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর রাণীনগরে কালিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে বিনা মূল্যে মোবাইল থেরাপি সেবা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রতিবন্দ্বী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয় এর অধীনে আত্রাই প্রতিবন্দ্বী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, কালিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বাবলু মন্ডল, ইউপি সদস্য আব্দুল গফুর, মোফাজ্জল হোসেন বাচ্চু, শহিদুজ্জামান রুবিন, মহিলা সদস্য হাফিজা চৌধুরী, প্রতিবন্দ্বী বিষয়ক কর্মকর্তা পিএম কামরুজ্জামান, ফিজিওথেরাপি কন্সালটেন্ট আসাদুজ্জামান, থেরাপি সহকারি নুরুন নাহার, টেকনিশিয়ান জিয়াউর রহমান ও রবিউল ইসলাম প্রমূখ। 

ক্যাম্পেইনে ১১২ জন রোগীকে ২৩৯ টি সেবা প্রদান করা হয়।

bdnewshour24 মোবাইল থেরাপি সেবা ক্যাম্পেইন

ঢাকা সংবাদ

banglanewspaper
টাঙ্গাইলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্বির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ 
banglanewspaper
পাত্রী দেখে মোটরসাইকেলে ফেরার পথে প্রাণ গেল প্রবাসীর
banglanewspaper
বিয়ের পরেও স্ত্রীর মর্যাদা পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে জুলিয়া!
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে ট্রাকে করে ফেনসিডিল বিক্রির সময় গ্রেফতার ২
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে সাড়ে ৭ কোটি টাকার দরপত্র নিয়ে মারামারি
banglanewspaper
টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ র‍্যাবের হাতে ২ ভুয়া সংবাদিক আটক

অন্যরকম সংবাদ

banglanewspaper
আজ কারাগারে অ্যাসাঞ্জের বিয়ে
banglanewspaper
পানির নিচ থেকে উঠে এল ‘ভুতুড়ে গ্রাম’!
banglanewspaper
অনলাইনে ক্লাস করতে গাছের উপরে বাড়ি তৈরি
banglanewspaper
আজব ঘটনা! হাঁসের হাতে মুরগি ‘খুন’, থানায় অভিযোগ
banglanewspaper
মারা গেলেন তসলিমা নাসরিন!
banglanewspaper
৮৭ বছরের জীবনে ৬৭ বছর গোসলই করেননি তিনি!
bdnewshour24.com
West Panthopath, Dhanmondi
Dhaka 1209, Bangladesh.
For News: bdnewshour24@gmail.com
For Adds: bdnewshour24@gmail.com
For Contact: 01745-052651
DMCA.com Protection Status bdnewshour24.com প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা বেআইনি
© 2016-2017. All Rights Reserved. Powered by banglanewspaper CIS